Fri. Dec 20th, 2024

ঝিনাইদহ নিউজ

সবার আগে সর্বশেষ

ফণীতে সাগর উত্তাল, সন্দ্বীপ ও হাতিয়া রুটে নৌচলাচল বন্ধ

1 min read

ঝিনাইদহ নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম থেকে সন্দ্বীপ ও হাতিয়া রুটে নৌচলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন।

আজকের সভায় ফণীর মোকাবিলায় নানা প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়। সভা শেষে দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ফণী মোকাবিলার জন্য ২ হাজার ৭৩৯ টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সচেতনতার জন্য মাইকিং করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি জানান, চট্টগ্রামের সব সরকারি কর্মকর্তাকে স্থান ত্যাগ না করার জন্য মৌখিকভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখনো ছুটি বাতিলের কোনো নির্দেশনা আসেনি।

 

ফণীতে সাগর উত্তাল, সন্দ্বীপ ও হাতিয়া রুটে নৌচলাচল বন্ধ

ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম থেকে সন্দ্বীপ ও হাতিয়া রুটে নৌচলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন।

আজকের সভায় ফণীর মোকাবিলায় নানা প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়। সভা শেষে দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ফণী মোকাবিলার জন্য ২ হাজার ৭৩৯ টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সচেতনতার জন্য মাইকিং করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি জানান, চট্টগ্রামের সব সরকারি কর্মকর্তাকে স্থান ত্যাগ না করার জন্য মৌখিকভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখনো ছুটি বাতিলের কোনো নির্দেশনা আসেনি।

এদিকে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন আজিজুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, ২৮৪ মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে সার্কিট হাউসে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে আশ্রয়কেন্দ্র, মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে।

আবহাওয়া দপ্তর জানায়, ফণী বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্র উপকূল থেকে ১ হাজার ১৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর/উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রাসমুদ্র বন্দরকে ৪ (চার) নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *